করোনাভাইরাসে শাহরাস্তিতে বেশি ঝুঁকিতে ইটভাটার শ্রমিকরা!


অনুসন্ধানী প্রতিবেদনঃ
করোনাভাইরাসে শাহরাস্তিতে বেশি ঝুঁকিতে ইটভাটার শ্রমিকরা!

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, দোকান,মার্কেট,বাজার বন্ধ থাকলেও এখন পর্যন্ত বন্ধ করা যায়নি উপজেলাতে অবস্থিত ইটভাটা গুলো।

ইটভাটাতে নেই কোন ধরনের সচেতন মূলক ব্যাবস্তা। মনে হয় খেটে খাওয়া মানুষ গুলো প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করছে করোনাভাইরাসের সাথে। সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত কেই মাটি কাটছে, মাটি ঘাটছে,মাটি খাচ্ছে প্রতিটি শ্রমিক। তাদের মাঝে বেশির ভাগ শ্রমিকে জানে না করোনাভাইরাস কী? কি ভাবে এটি মানবদেহ প্রবেশ করে এবং কী তার প্রতিকার। এই ব্যাপারে ইটভাটার মালিকের সাথে যোগাযোগ করে আমার সঠিক কোন সঠিক সিদ্ধান্ত পাইনি।

একটি ইটভাটার মালিক পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হলে তিনি আমাদের জানান, তারা উপজেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত মতে কাজ করছেন। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে সেখানে খাবার আগে শ্রমিকের হাত ধোয়ার জন্য একটি সাধারণ সাবান পর্যন্ত রাখা হয়নি।

যদি এভাবে চলতে থাকে তাহলে আমরা এক বড় বিপদের দিকে এগোচ্ছি এটি সুনিশ্চিত।
তাই এই বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের দৃষ্টিতে আসা প্রয়োজন বলে মনে করি।